তাই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু আইডিয়া শেয়ার করছি! 😃
১) ইভেন্টের কিউ কার্ডের স্ক্রিপ্ট প্রয়োজনমতো এডিট করে নাও। এতে করে তোমাকে আরো বেশি আত্মবিশ্বাসী মনে হবে।
২) মাইকগুলোকে নিজের সাথে অ্যাডজাস্ট করে নাও যাতে কথা ঠিকমতো শোনা যায়। মঞ্চে ওঠার আগেই মাইক্রোফোন টেস্টিং সেরে ফেলো।
৩) খাওয়াদাওয়া আর ব্রেকের পর দর্শকদের আলস্য দূর করতে একটু আধটু মজার অ্যাক্টিভিটি করাতে পারো।
৪) গৎবাঁধা স্ক্রিপ্টই পড়ে গেলে ব্যাপারটা বেশ একঘেয়ে হয়ে যাবে। মাঝে মাঝে স্ক্রিপ্টের বাইরেও কথা বলুন।
৫) দর্শকদের নিয়ে একটুখানি গবেষণা মঞ্চে ওঠার আগেই নিয়ে নাও। মিলিয়ে নাও যেই কথা, তথ্য, গল্প কিংবা হিউমার তুমি দিতে যাচ্ছো সেগুলো তাদের জন্যে প্রাসঙ্গিক কি না।
৬) মঞ্চভীতি কাটাতে আগে ভাগেই মঞ্চের সাথে নিজেকে মানিয়ে নাও। অনুষ্ঠান শুরুর আগেই কয়েকবার মঞ্চে উঠে হাঁটাহাঁটি করতে পারো। ভীতি কেটে যাবে।
৭) শুরুর বক্তব্যটা হতে হবে প্রাণবন্ত। তাহলে সেটা পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে বজায় থাকবে।
৮) মজার মজার কিছু জোক বা স্টোরি আগেভাগেই রেডি রাখো। ঝিমিয়ে পড়া দর্শকদের জাগাতে কাজে লাগবে।
৯) ইভেন্টের ধরণ অনুযায়ী ড্রেসকোড মেইনটেইন করো।
১০) ইভেন্টে অঞ্চল অনুযায়ী আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করতে পারো। তুলে ধরতে পারো প্রাসঙ্গিক কোনো আঞ্চলিক ঐতিহ্য।
১১) কোনো ইভেন্টের শুরুটা যতখানি গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি শেষটাও ঠিক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ। তাই কেবল শুকনো ধন্যবাদ দিয়ে ইভেন্ট শেষ না করে চেষ্টা করো কিছু কল টু অ্যাকশন অর্থাৎ ইভেন্টের পর দর্শকদের করণীয় কী সেটা নিয়ে একটু ধারণা দিতে।
ভবিষ্যৎ উপস্থাপকদের জন্যে শুভকামনা!
Ayman Sadiq
Teacher | Storyteller | Author
Founder & CEO, 10 Minute School
www.10minuteschool.com
Facebook Page:
Facebook Profile:
Instagram Profile:
"Be happy and spread happiness!"
Personal Website:
0 Comments